ফরিদপুরের উঠতি বয়সী তরুণেরা দালালদের প্রলোভনে পড়ে অবৈধ পথে ইতালিযাত্রা করেই চলেছেন। তবে তাঁদের এই যাত্রায় অধিকাংশ সময়ই পড়তে হয় মাফিয়া চক্রের হাতে। হতে হয় অমানবিক নির্যাতনের শিকার। জিম্মি করে আদায় করা হয় লাখ লাখ টাকা মুক্তিপণ, না দিলে নেওয়া হয় কিডনি। উত্তাল ভূমধ্যসাগরে ডুবে প্রাণহানি তো রয়েছেই।
কিডনি মানবদেহের অতিগুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। কিডনি পাচার বা চুরি দীর্ঘদিন ধরে চলছে। কিন্তু চট্টগ্রামে ডাক্তার পরিবারের নামে কয়েক মাস আগে মামলা হওয়ায় বিষয়টি সামনে এসেছে।
অস্ত্রোপচারের নামে শত শত রোগীর কিডনি চুরির অভিযোগে একটি চক্রের আট সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পাকিস্তান পুলিশ। গত ৯ অক্টোবর পুলিশ জানায়, চক্রটি রোগীর কিডনি চুরি করে প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় থাকা ধনী রোগীদের বিক্রি করে।
জয়পুরহাটে কিডনি ক্রয়-বিক্রয় দালাল চক্রের সক্রিয় সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা প্রথমে নিজেদের কিডনি বিক্রি করেন, পরে তাঁরাও এই চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে একসময় দালাল হয়ে যান।